গর্ভধারনের সঠিক সময়
গর্ভধারণের বিষয়টি আসলে একটি হিসেবের সাথে জড়িত। বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় বলা যায় পিরিয়ড বা মাসিকের দিন থেকে ৭ দিন পর্যন্ত গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকে না। আবার অষ্টম দিন থেকে ১৭ দিন পর্যন্ত গর্ভধারণের মোক্ষম সময়। ১৮ তম দিন থেকে পিরিয়ড হওয়া পর্যন্ত নিরাপদ সময়। অর্থাৎ পিরিয়ডের ৭ দিন আগে ও পরের সময় নিরাপদ। এ সময়ে গর্ভধারণ হয় না। মাঝামাঝি দিনগুলোতে গর্ভধারণের সম্ভাবনা অনেকবেশি থাকে। তাই আপনার বিষয় টিপ্রবল বলা যায়।bissoy
ছেলে সন্তান লাভেরকয়েকটি উপায়
১। ছেলে সন্তান জম্মেরবিশেষ একটি আমল হল-পূর্ণাঙ্গসহবাসের আগ্রহ জাগার পরই সহবাসকরবে। সহবাসের পূর্ণাঙ্গ আগ্রহজাগার পর সহবাস করার দ্বারাবেশিভাগ ছেলে সন্তান জম্মনেয় এটা বেশ পরীক্ষিত আমল।এটা করার সাথে সাথে আল্লাহরদরবারে দুআ করতে থাকবে।২। সহবাসের ক্ষেত্রে সহবাসেরউত্তম সময়ের প্রতিও খেয়ালরাখবে। আর সেটা হল রাতের শেষপ্রহরে।
৩। মাসের বিশেষ একটি দিন বাসময় আছে, যে সময় মহিলারাসহবাসের প্রতি বেশ আগ্রহীথাকে। মহিলাদের জন্য সময় টিযেমন প্রাণিদের সহবাসের জন্যবছরের বিশেষ কিছু দিন বা মাস ।
এজন্য মাসের কোন সময় মহিলাদেরসহবাসের প্রতি বেশি আগ্রহজাগে, সে সময়টি মহিলাদেরকেখেয়াল রাখতে হবে। এবং সেসময়েই স্বামীর সাথে সহবাসকরবে।কিছু কিছু মহিলার সহবাসের প্রতিআগ্রহ দেখা দেয়, মাসিক বাঋতুস্রাব বন্ধ হওয়া পরপরই । আর এরধারাবাহিকতা এক সপ্তাহ পর্যন্তবাকি থাকে। আবার কিছুমহিলার যৌনচাহিদা সারামাসে একই রকম থাকে। এসবমহিলারা বেশি বেশ সন্তান জম্মদিয়ে থাকে। তাদের সাথেসহবাস করেলেই পেটে সন্তানএসে যায়। আরযেসব মহিলাদের বিশেষ সময়ছাড়া সহবাসের প্রতি তেমনএকটা আগ্রহ থাকে না। তাদের ঐবিশেষ সময় বাদে অন্য সময়েসহবাসের দ্বারা যেসব সন্তান জম্মনেয় না। ঐ বিশেষ সময় বাদে অন্যসময়ে সহবাসের দ্বারা যেসবসন্তান জম্ম নেয়, অধিকাংশসন্তানহয় মেয়ে। আবার এর উল্টাও হতেপারে।
bissoy
আপনি যদি ছেলে অথবা মেয়ে সন্তান চান তাহলে এই লেখাটি আর আপনার ইচ্ছা যথেষ্ঠ । এই পদ্ধতিতে সফলতার হার ৯০% । মূলত শারীরিক মিলনের সময়ের ওপরে নির্ভর করে এই পদ্ধতি। তা কি করে কাজ করে জানতে হলে আপনাকে প্রথমেই দুইটি বিষয়ে জ্ঞান রাখতে হবে। একটি হলো ওভিউলেশন বা ডিম্বপাত নামের প্রক্রিয়াটি কিভাবে কাজ করে, আরেকটি হলো স্পার্ম বা শুক্রাণু কিভাবে একে প্রভাবিত করে।বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় বলা যায় পিরিয়ড বা মাসিকের দিন থেকে ৭ দিন পর্যন্ত গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকে না। আবার অষ্টম দিন থেকে ১৭ দিন পর্যন্ত গর্ভধারণের মোক্ষম সময়। আবার ১৮ তম দিন থেকে পিরিয়ড হওয়া পর্যন্ত গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকে না।অর্থাৎ পিরিয়ডের ৭ দিন আগে ও পরের সময় নিরাপদ। এ সময়ে গর্ভধারণ হয় না। মাঝামাঝি দিনগুলোতে গর্ভধারণের সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।নারীর শরীরে প্রতি মাসে পাঁচ দিনের একটি সময়সীমা থাকে যখন ওভিউলেশন হয়। ডিম্বপাতের তিন দিন আগে থেকে শুরু করে এক দিন পর পর্যন্ত হল গর্ভধারণের জন্য সবচাইতে উপযুক্ত সময়। কারণ ডিম্ব কার্যকরী থাকে মাত্র….২৪ ঘণ্টা, কিন্তু শুক্রাণু নারীর শরীরে পাঁচ দিন পর্যন্ত কার্যকরী থাকতে পারে। প্রতি পিরিওডের মাঝামাঝি সময়ে অর্থাৎ রজঃস্রাব (রক্ত ও টিস্যু নির্গমণ) শুরু হবার প্রায় ১৪ দিন পর ওভিউলেশন ঘটে।
এবার আসুন সন্তান ছেলে না মেয়ে হবে তা কিভাবে ঠিক করা যেতে পারে
মার্কিন গবেষক ডাঃ ল্যানড্রুম বি শ্যাটলস ও ডাঃ জন রক দ্বয়ের গবেষনার ফল
চলুন শুরু করি -টেকনিকঃ একজন পুরুষ যখন একজন মেয়ের সাথে সেক্স করে , তখন পুরুষের চরম অবস্থায় বির্যের সাথে লক্ষ লক্ষ শুক্রকিট মেয়ের জরায়ুতে নির্গত হয় ! এখান থেকে যে কোনো একটি শুক্রকিট মেয়েরফ্যালোপিয়ান টিউবে অবস্তিত ডিম্বের সাথে নিষিক্ত হয় ! মেয়েদের যেহেতু একই রকম (XX) ক্রোমোজোম থাকে তাই সন্তান মেয়ে বা ছেলে হওয়ায় তাদের কোনো হাত নেই , এটা নির্ভর করে পুরুষের উপর , কারন মেয়ের X এর সাথে পুরুষের X মিললে মেয়েবাচ্চা ও মেয়ের X এর সাথে পুরুষের Y মিললে ছেলে বাচ্চা হবে!এখন আমাদের এমন টেকনিক অবলম্ভন করতে হবে যাতে আমরা ছেলে সন্তানচাইলে পুরুষের একটি Y গিয়ে মেয়ের X এর সাথে মিলিত হয় আর মেয়ে সন্তান চাইলে পুরুষের একটি X গিয়ে মেয়ের X এর সাথে মিলিত হয় ।বিজ্ঞানিরা গবেষনা করে দেখেছে যে জরায়ুর পরিবেশ এসিডিক হলে পুরুষের X শ্রুক্রকিট মেয়ের ডিম্বের সাথে আগে মিলিত হয়ে মেয়ে সন্তান আর জরায়ুর পরিবেশ ক্ষারীয় হলে পুরুষের Y শ্রুক্রকিট মেয়ের ডিম্বের সাথে আগে মিলিত হয়ে ছেলে সন্তান হয় !!সাথে আরো কিছু নিয়ম পালন করতে হয় ! আসুন বিস্তারিত জানি ।যদি মেয়ে বাচ্চা পেতে চানঃ স্ত্রীর ডিম্বোস্ফোটনের আগে ৪ দিন ও পরে ৪ দিন মোট ৮ দিন বাদে সারা মাস যৌন সঙ্গম চালাবেন । প্রতিবার সঙ্গমের আগে স্ত্রীর যোনিতে এসিডিক সল্যুসনের ডুস দিন স্ত্রী যেনো কিছুতেই পুরুষের আগে অর্গাজমে ( চরমপুলক ) না যায় । পুরুষ আগে বীর্যপাত করবে ও অর্গাজম লাভ করবে । পুরুষের পর স্ত্রী আর্টিফিসিয়াল পদ্ধতিতে অর্গাজমে যাবে স্বামী বির্যপাতের সময় তার লিঙ্গ যোনির ভিতরে প্রবেশ করাবে না শুধু যোনি মুখের সম্মুখ্ভাগে বির্যপাত করবে । লিঙ্গের মাথা প্রবেশ করালেই হবে ।স্বামী , সঙ্গমের দিনগুলোতে দিনে হস্তমৈথুনের মাধ্যমে ২/৩বার বির্যপাত করে শুক্রের সংখ্যা কমিয়ে আনবে ! কারো টেনশন থাকা চলবেনা স্ত্রী গর্ভবতী হলে এই নিয়ম আর পালনেরপ্রয়োজন নাই !যদি ছেলে বাচ্চা পেতে চানঃডিম্বোস্ফোটনের দিন বা ডিম পরিপক্ক হওয়ার খুব নিকট সময় টানা ৩ দিন ধরে সঙ্গম করবেন , ৩ দিন ছাড়া আর সঙ্গম করা যাবেনা। কনডম পরেও না । প্রতিবার সঙ্গমের পুর্বে স্ত্রীর যোনির ভিতরে ক্ষারীয় স্যলুসন ডুস দিতে হবে । স্বামী যেনো কিছুতেই স্ত্রীর আগে অর্গাজমে না যায় , স্বামীর বীর্যপাতের আগেই স্ত্রীর অর্গাজম হয়ে যেতে হবে । স্ত্রীর চরমানন্দের/অর্গাজমের পরপরই স্বামীর লিঙ্গ যোনিপথের যত গভীরে সম্ভব প্রবেশ করিয়ে বীর্যপাত করতে হবে । ঐ ৩ দিন সঙ্গম ছাড়া স্বামীর কোনো ভাবেই সঙ্গম বা হস্তমৈথুনের মাধ্যমে বির্যপাত ঘটানো যাবেনা । প্রতিবার সঙ্গমের আগে স্বামীর , খুব কড়া ২/৩ কাপ ক্যাফেইন ড্রিংকস ( চা , কফি ইত্যাদি ) পান করতে হবে স্বামীকে সঙ্গমের ১০/১২ দিন আগে থেকেই দৌড়-ঝাপ, ফুটবল , টেনিস , অনেকদুর সাইকেল চালানো ইত্যাদি শারীরিক পরিশ্রমের কাজ করা যাবেনা ও ঢিলেঢালা সুতির পোষাক পরতেহবে । কারো টেনশন থাকা চলবেনা স্ত্রী গর্ভবতী হবার পর আর এই নিয়ম মানার প্রয়োজন নাই ।বিঃদ্রঃএই পোস্টে/লেখায়/নোটে বর্নিত পদ্ধতি লেখকের নয় । মার্কিন গবেষক ডাঃ ল্যানড্রুম বি শ্যাটলস ও ডাঃ জন রক দ্বয়ের গবেষনার ফল , এর সফলতার ও ব্যার্থতার দ্বায়ভার তাদের ! এই পদ্ধতির আংশিক বা সম্পুর্ন দ্বায় - দ্বায়িত্ব লেখক বহন করবে না । তাই যারা এই পদ্ধতি ফলো করবেন তারা নিজ দায়িত্বে করুন !আয়ুর্বেদের দাবি
আয়ুর্বেদের দাবি হল যে নিম্নলিখিত উপায়গুলি যদি দম্পতি মেনে চলেন, তাঁরা চাহিদামত লিঙ্গের সন্তান লাভ করবেন।
(ক) রজঃদর্শনের দিনটিকে প্রথম দিন রুপে গণ্য করতে হবে।
(খ) প্রবাহের সময়কালে স্বামি-স্ত্রী অবশ্যই যৌনমিলন এড়িয়ে চলবেন। নিশ্চিত ফলাফলের জন্য মাসে একবারই নিচে দেয়া যেকোনো তারিখে যৌনমিলন করতে হবে। মাতৃজঠরে শিশুর আবির্ভাব হওয়া পর্যন্ত এই পরিকল্পনা মেনে চলতে হবে।(গ) পুত্র সন্তানের জন্যঃ জোর সংখ্যক দিনগুলিতে, অর্থাৎ ৪, ৬, ৮, ১০, ১২ বা ১৪ তারিখে স্বামি ১৫ মিনিট ধরে স্ত্রিকে তার বাঁ দিকে রেখে শোবেন, যাতে যৌনমিলনের আগে তিনি তার ডান নাসারন্ধ্র দিয়ে শ্বাস নেন।(ঘ) কন্যা সন্তানের জন্যঃ বিজোড়-সংখ্যক দিনগুলিতে, অর্থাৎ ৫, ৭, ৯, ১১, ১৩ বা ১৫তারিখে স্বামী ১৫ মিনিট ধরে স্ত্রিকে তার ডান দিকে রেখে শোবেন, যাতে যৌনমিলনের আগে তিনি তার বাম নাসারন্ধ্র দিয়ে শ্বাস নেন।আয়ুর্বেদে আরও উপদেশ দেয়া হয়েছে যে যৌনমিলন যদি পরের দিকের তারিখগুলিতে ঘটে(১০ থেকে ১৫), সন্তান সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায় এবং সন্তান সুসাস্থবান হয়
সুত্রঃইন্টারনেট
পড়ুন
ব্রন নিয়ে ভাবনা, আর না আর না
পুজোয় কি রঙে সাজবেন
ফর্সা হওয়ার সেরা উপায়
টাক মাথায় চুল.শুনছেন না ভূল
পুজার আগেই ত্বকের যত্ন নিন
0 Reviews:
Post Your Review