যারা বিয়ে করতে ভয় পাচ্ছেন, বা নারীর কাছে ছোট হয়ে আছেন,তাদের জন্য সেরা পোস্ট
আমাদের দেশের অবিবাহিত তরুণ-যুবকরা যে বিষয়টি নিয়ে সবচেয়ে বেশি চিন্তা করে সেটাহলো তাদের পেনিস। তাদের পেনিসের গোঁড়া চিকন আগামোটাএবং এটা নিয়ে তারা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ। তাই আজ ভেবেছি এই বিষয়টা নিয়ে লিখবএবং প্রকৃত সত্যটা অবিবাহিত তরুণ সমাজের কাছে তুলে ধরব যেন তার ভবিষ্যতে এটা নিয়ে বিভ্রান্ত না হয়। পুরুষাঙ্গ নিয়ে আপনার মনে এপর্যন্ত যত প্রকার বদ্ধমূল ধারণা তৈরী হয়েছে সবগুলিকেই মন থেকে মুছে ফেলুন এবং নিচের বিষয় গুলি মনোযোগ দিয়া স্মরণ রাখার চেষ্টা করুন।
.
পেনিস বা পুরুষাঙ্গ তথ্য
উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষ লিঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য হয়ে থাকে ৪.৭ থেকে ৬.৩ ইঞ্চি। অনেকের মতে পেনিসের গড় দৈর্ঘ্য ৫.১-৫.৯ ইঞ্চি।তবে আপনার পেনিস যদি লম্বার সর্বনিম্ন ৪ (চার) ইঞ্চিও হয়ে থাকে তাহলেও আপনারস্ত্রীকে তৃপ্তি দিতে আপনার কোনো সমস্যা হবে নাকোন যাদুকরী তেল বা মালিশ পেনিস তেমনবড় করতে সক্ষম নয়। এগুলা ভুয়া । তবেপেনিসের স্নায়ুতন্ত্র সতেজ রাখার বা করার জন্যমালিশ ব্যাবহার ভালো ।যেমন আমরা শরীর চুল কে মসৃন ও তাজা দেখতে তৈল, লোশন ইত্যাদি ব্যাবহার করে থাকি ।
বড় করতে যা করবেন
পুরুষাঙ্গ বড় হওয়া নির্ভরকরে এতে রক্তের চাপ কেমন থাকে ।corpora kevarnosa নামের পাইপ সদৃশ গহবর টিতে কি, পরিমাণ রক্ত এসে চাপ সৃষ্টি করে সেটাই পুরুষাঙ্গের বিশালত্ব এবং ক্ষুদ্রত্ব নিয়ন্ত্রক । পুরুষাঙ্গ একটি মাংসপেশি । অন্য সব, মাংসপেশি যেমন ব্যায়াম করলে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় তেমনি এটাও ব্যায়ামের মাধ্যমে বাড়াতে হবে ।আর ব্যায়াম চালু না রাখলে যেমন মাংসপেশি শুকিয়ে যায় তেমন এটাও কমে যাবে ।কিছু কিছু পেনাইল সার্জারির প্রচলন বিদেশে আছে ।তবে তা স্থায়ী কোন কিছু নয় । পেনিসপাম্প এর প্রচলন ও আছে । কিন্তু ব্যায়ামের চেয়ে ভাল কিছু আর নেই ।ব্যায়ামের প্রসঙ্গে আসি…সব ধরনের ব্যায়াম আছে। এগুলো হলো:
১শেকিং
২.জেল্কিং
৩.স্ট্রেচিং
শেকিংঃ১.প্রথমে আপনার পেনিসটাকে গোড়ার দিকে দুই আঙ্গুলে ধরুন(শিথিল অবস্থায়)
২. এরপর সেটাকে আস্তে আস্তে ঝাঁকাতে শুরুকরুন
৩. আস্তে আস্তে ঝাঁকানোর গতি বাড়ান
৪. এভাবে একটানা ২০০-২৫০ বারঝাঁকান
৫. মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে
৬. ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন
৭ব. তারপর আবার করুন
৮.এভাবে দিনে দুইবার করুন
৯. এটা করার সময় আপনার হস্তমৈথুনের ইচ্ছা জাগতে পারে ইচ্ছা টাকে পাত্তা দিবেন না
১০.এটা করার সময় যদি হস্তমৈথুন করেন তাহলে ব্যায়াম করা আরনা করা সমান কথা ।
১১. যদি ২০০-২৫০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায়, তাহলে থামুন । উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন
১২. এটা করলে আপনার পুরুষাঙ্গে রক্ত সঞ্চালন আশাতীত, ভাবে বাড়বে ।
১৩. একটু কষ্ট করে হলেও এক্সারসাইজ চালু রাখুন । বাদ, দেবেন না ।
জেল্কিং
১.প্রথমে পেনিসকে পানিতে ধুয়ে নিনএবং মুছে ফেলুন ।
২.এরপর খানিকটা ক্রিম বা জেলজাতীয় পিচ্ছিল জিনিস, (তৈলজাতীয় জিনিস হলেও হবে) যোগাড় করুন ।
৩. এটি পেনিসে ভালভাবে মাখান(শিথিল অবস্থায়)
৪. এবার বুড়ো আঙ্গুল এবং তর্জনীর সাহায্যে ”ok” সাইন এর মত করুন
৫.এবার এই ””ok” সাইন দিয়ে পেনিসের গোড়া ধরুন( একটু জোরে চেপে ধরতে হবে)
৬. এবার আস্তে আস্তে ভেতর থেকে বাইরের দিকে মর্দন করুন
৭. জিনিস টা অনেক টাই হস্ত মৈথুনের মতই। কিন্তু খেয়াল রাখবেন এটা শুধু পেনিসের গোঁড়া থেকে অগ্রভাগের দিকে । উল্টা দিকে করবেন না ।
৮. এভাবে ৩০-৪০ বার করুন ।দিনে দুইবার
৯. এটি করার সময় আপনি নিজেই টের পাবেন যে আপনার, লিঙ্গমুণ্ডে রক্তের চাপ বাড়ছে ।
১০. মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন, হতে পারে
১১. ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন
১২. এটা করার সময় আপনার হস্তমৈথুনের ইচ্ছা জাগতে পারে, ইচ্ছাটাকে পাত্তা দিবেন না
১৩. এটা করার সময় যদি হস্তমৈথুন করেন তাহলে ব্যায়াম করা আরনা করা, সমান কথা ।
১৪.. যদি ৩০-৪০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায় তাহলে থামুন ।উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন
১৫. এটি করার সময় লিঙ্গমুণ্ডে সামান্য সাময়িক ব্যাথা বোধ হতে পারে।এছাড়া আপনি দেখবেন লিঙ্গমুণ্ডকে লাল হয়ে ফুলে উঠতে ।রক্তের চাপের কারনে এমন হয়।
স্ট্রেচিং
১. প্রথমে লিঙ্গমুণ্ড পাঁচ, আঙ্গুলে সামনে থেকে চেপে ধরুন
২. এবার এটাকে সামনের দিকে টেনে ধরুন
৩. এমন, ভাবে ধরে রাখুন, যাতে পিছলে না যায
.৪. এভাবে ২০ সেকেন্ড ধরে রাখুন
৫. ২০ সেকেন্ড পর ছেড়ে দিন
৬. এভাবে একটানা ২০ বার করুন(দিনে ২বার)
৭. মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে
৮. ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন
৯. তারপর আবার করুন
১০. এর ফলে ধীরে ধীরে আপনারপুরুষাঙ্গ দীর্ঘতায়, বাড়বে যে তিনটি ব্যায়ামের কথা বলা হয়েছে সেগুলো একত্রে প্রতিদিন দুইবার করে করুন ।একসাথে না করলে লাভের, সম্ভাবনা কম। এক্সারসাইজের সময় হস্তমৈথুন করবেন না প্লিজ ।হস্তমৈথুন করলে ব্যায়াম করার কোন, দরকার ই নাই । কারন তাতে কোন লাভ হবেনা
পাশাপাশী নিয়মিত নিচের খাবারগুলো খান
যে খাবার খেলে পুরুষের লিঙ্গ মোটা হয়, বর্তমানকার দিনে অনেক পুরুষের যৌন জীবন ততোটা সুখকর নয়। এর প্রধান কারণ নিজের মনের দুর্বলতা, অবৈধ যৌনজীবন চর্চা এবং পর্যাপ্ত খাদ্য খাবারের ঘাটতি।আজ আপনার ডক্টরের আর্টিকেল যে খাবার খেলে পুরুষের লিঙ্গ মোটা হয় তার উপর। চলুন শুরু করা যাক।দুধ
বেশি পরিমাণ প্রাণিজ-ফ্যাট আছে এ ধরনের প্রাকৃতিক খাদ্য আপনার যৌনজীবনের উন্নতি ঘটায়। যেমন, খাঁটি দুধ, দুধের সর, মাখন ইত্যাদি। বেশিরভাগ মানুষই ফ্যাট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে চায়। কিন্তু আপনি যদি শরীরে সেক্স হরমোন তৈরি হওয়ার পরিমাণ বাড়াতে চান তাহলে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট জাতীয় খাবারের দরকার। তবে সগুলিকে হতে হবে প্রাকৃতিক এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট।ঝিনুক
আপনার যৌনজীবন আনন্দময় করে তুলতে ঝিনুক খাদ্য হিসেবে খুবই কার্যকরী। ঝিনুকে খুব বেশি পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। জিঙ্ক শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে এবং লিবিডো বা যৌন-ইচ্ছা বাড়ায়। ঝিনুক কাঁচা বা রান্না করে যে অবস্থাতেই খাওয়া হোক, ঝিনুক যৌনজীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।মধু
মধু হলো সকল রোগের মহৌষধকলিজা
কলিজায় প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। আর এই জিঙ্ক শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বেশি পরিমাণে রাখে।ডিম
ডিম সেদ্ধ হোক কিংবা ভাজি, সব ভাবেই ডিম যৌন স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্তউপকারী একটি খাবার। ডিমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-৫ ও বি-৬ আছে যা শরীরের হরমোনের কার্যক্রম ঠিক রাখে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।ফল
যৌন স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চাইলে প্রতিদিন খাবার তালিকায় রঙিন ফলমূল রাখুন। আঙ্গুর, কমলা লেবু, তরমুজ, পিচ ইত্যাদি ফল যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত উপকারী।জয়ফল
জয়ফলভারতীয় গবেষকদের মতে, জয়ফল থেকে এক ধরনের কামোদ্দীপক যৌগ নিঃসৃত হয়। সাধারণভাবে এই যৌগটি স্নায়ুর কোষ উদ্দীপিত করে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। ফলে আপনার যৌন ইচ্ছা বৃদ্ধি পায়। আপনি কফির সাথে মিশিয়ে জয়ফল খেতে পারেন, তাহলে দুইটির কাজ একত্রে পাওয়া সম্ভব।মাছ
মাছে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত উপকারী। সামুদ্রিক মাছেও প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিডথাকে। ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড DHA O EPA শরীরে ডোপামিন বাড়িয়ে দেয় এবং মস্তিষ্কে উদ্দীপনা জাগিয়ে তোলে। তৈলাক্ত ও সামুদ্রিক মাছ খেলে শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং গ্রোথ হরমোনেরনিঃসরন হয়। ফলে যৌন স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।গরুর মাংস
কলিজার মত গরুর মাংসেও প্রচুর জিঙ্ক থাকে। তাই আপনি যৌন জীবনকে আরো আনন্দময় করতে কম ফ্যাটযুক্ত গরুর মাংস খান। যেমন গরুর কাঁধের মাংসে, রানের মাংসে কম ফ্যাট থাকে এবং জিঙ্ক বেশি থাকে। এইসব জায়গার মাংসে প্রতি ১০০ গ্রামে ১০ মিলিগ্রাম জিঙ্ক থাকে।ভাজি জাতীয় তরকারী
ভাজী জাতীয় তরকারী বা যে কোন তৈলে ভাজা খাবার বেশি খাবেন । পালং শাক ও অন্যান্য সবজিপালং শাকে আছে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম। ম্যাগনেসিয়াম শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। জাপানের গবেষকদের মতে শরীরে রক্ত চলাচল বাড়লে যৌন উদ্দীপনাও বাড়ে। পালং শাক ও অন্যান্য বিভিন্ন রকম শাক,ব্রকলি, লেটুস, ফুলকপি, বাঁধাকপি এগুলোতে রয়েছে ফলেট, ভিটামিন বি সহ অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কিছু উপাদান।বাদাম ও বিভিন্ন বীজকুমড়োর বীজ, সূর্যমূখীর বীজ, চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম ইত্যাদিতে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট আছে এবং এগুলো শরীরে উপকারী কোলেস্টেরল তৈরী করে। সেক্স হরমোন গুলো ঠিক মতো কাজ করার জন্য এই কোলেস্টেরল অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তাই প্রতিদিন অল্পকরে হলেও বাদাম খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে আপনার যৌন স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। শিমের বীচিতে প্রচুর ফাইটোস্ট্রোজেন থাকে। এটা আপনার যৌন ইচ্ছা এবং যৌন সামর্থ্য বাড়ায়। জাপানিরা যৌন ইচ্ছা বাড়ানোর জন্য খাবারে প্রচুর শিমের বীচি ব্যবহার করে থাকে। চীনা বাদামে প্রচুর জিঙ্ক থাকে। এই জিঙ্ক শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়ায় এবং শক্তিশালী শুক্রাণুতৈরি করে। জিঙ্ক কম থাকলে শরীরে শতকরা ৩০ ভাগ কম বীর্য তৈরি হয়।যারা খাদ্যের মাধ্যমে শরীরে কম জিঙ্ক গ্রহণ করে তাদের বীর্য এবং টেস্টোস্টেরনের ঘনত্ব দুটিই কমে যায়। ওটমিল এবং কুমড়ার বীচির মত সূর্যমুখীর বীজ হরমোন বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে আপনার যৌন আকাঙ্ক্ষাও বাড়ে। সূর্যমূখীর বীজে যে তেল থাকে তা এই কাজটি করে। কুমড়ার বীচি জিঙ্ক-এর অন্যতম সেরা প্রাকৃতিক উৎস। এই জিঙ্ক টেস্টোস্টেরোনের (Testosterone)মাত্রা বাড়ায়। আপনার যৌন ইচ্ছা বাড়ানোতে কুমড়ার বীচির কার্যকারিতা অনেক।নিয়মিত পানি পান করুন,ভিটামিন জাতীয় খাবার বেশি করে খাবেন, সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন
0 Reviews:
Post Your Review